৭ই নভেম্বর পালন উপলক্ষে বিএনপির নয়াপল্টন অফিস আজ ছিল ব্যস্ত। বিকেলে সেখান গিয়েছিলেন সংবাদদাতা মীর সাব্বির। তার মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় তোলা কিছু ভিডিওর এই ছোট্ট কোলাজটি তিনি পোস্ট করেছেন বিবিসি বাংলার ফেসবুক পাতায়।
Quote Message: সমাবেশের অনুমতি চেয়ে আমরা দরখাস্ত করেছি ৮ তারিখের জন্য। পুলিশ যদি মনে করে ৯ তারিখ দেবে, তো দিক। আমাদের ওই দিনেও কোন আপত্তি নেই। from রুহুল কবির রিজভী সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব, বিএনপি
সমাবেশের অনুমতি চেয়ে আমরা দরখাস্ত করেছি ৮ তারিখের জন্য। পুলিশ যদি মনে করে ৯ তারিখ দেবে, তো দিক। আমাদের ওই দিনেও কোন আপত্তি নেই।
প্রোফাইল ছবিতে হিলারি ক্লিনটনের ছবি ব্যাবহার করলেও আসলে তিনি বাংলাদেশের বিএনপির একজন সমর্থক।
জাসদের বক্তব্য
বিবিসিCopyright: বিবিসি
হাসানুল হক ইনু (ফাইল চিত্র)Image caption: হাসানুল হক ইনু (ফাইল চিত্র)
১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বরের অভ্যুত্থানের অন্যতম কুশীলব ছিল যে রাজনৈতিক দলটি তার নাম জাসদ। সেই দলের এখনকার প্রধান নেতা ও সরকারের তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু আজ এক আলোচনা অনুষ্ঠানে বলেছেন, "বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ক্ষমতালোভী উচ্চাভিলাষী অফিসাররা ক্ষমতা দখলের জন্য উন্মত্ত হয়ে তাদের অধীনস্থ ইউনিটগুলোকে পরস্পরের বিরুদ্ধে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছিল। এক ইউনিটের সিপাহীদের আরেক ইউনিটের সিপাহীদের খুন করতে উস্কানি দিচ্ছিল। উচ্চাভিলাষী অফিসারদের ক্ষমতার জন্য উন্মত্তা সিপাহীদের বিক্ষুব্ধ করেছিল। বিক্ষুব্ধ সিপাহীরা অফিসারদের বিরুদ্ধে বিচ্ছিন্ন-বিক্ষিপ্তভাবে বিদ্রোহের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এরকম উত্তপ্ত ও অনিশ্চিত পরিস্থিতিতে বিদ্রোহীরা সিপাহীরা বিচ্ছিন্ন-বিক্ষিপ্তভাবে কোনও দুর্ঘটনা যেন না ঘটিয়ে ফেলে তা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য জাসদ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিয়ে বিদ্রোহী সিপাহীদের পাশে দাঁড়ায়-কর্নেল তাহের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিদ্রোহী সিপাহীদের ঐক্যবদ্ধ করে তাদের বিদ্রোহকে শান্তিপূর্ণ পথে পরিচালিত করেন"।
তথ্যসূত্র: জাসদ থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তি
সমাবেশ নিয়ে শংকা
৭ই নভেম্বর উপলক্ষে এর পরদিন, অর্থাৎ আগামীকাল ঢাকায় একটি বড় সমাবেশ করার ইচ্ছে বিএনপির। এ নিয়ে কথাবার্তা চলছে অনেকদিন ধরেই। তারা চেয়েছিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশকে করবে। কিন্তু পুলিশের অনুমতির প্রশ্নে সেটা শেষ পর্যন্ত ভেস্তে যায়। পরে বিএনপি ঠিক করে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সমাবেশ করবে এবং এজন্যও পুলিশের কাছে অনুমতি চেয়ে একটি আবেদন তারা করেছে। কিন্তু ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন বিবিসি বাংলার মীর সাব্বিরকে বলেছেন, ঢাকার মধ্যে যেকোন জায়গায় যে কাউকে সমাবেশ করতে সিটি কর্পোরেশনের অনুমতি লাগবে। কিন্তু বিএনপি সেরকম কোন অনুমতি চায়নি। অবশ্য তারা একটি চিঠি দিয়েছে, যেটাকে বলা হচ্ছে ‘অবহিতকরণ পত্র’।
সরাসরি রিপোর্টিং
time_stated_uk
নয়াপল্টন অফিসের ব্যস্ততা
৭ই নভেম্বর পালন উপলক্ষে বিএনপির নয়াপল্টন অফিস আজ ছিল ব্যস্ত। বিকেলে সেখান গিয়েছিলেন সংবাদদাতা মীর সাব্বির। তার মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় তোলা কিছু ভিডিওর এই ছোট্ট কোলাজটি তিনি পোস্ট করেছেন বিবিসি বাংলার ফেসবুক পাতায়।
৯ তারিখেও আপত্তি নেই
আওয়ামী লীগের ফেসবুক পাতা থেকে
বিরোধী শিবিরের টুইট
একটি টুইট:
প্রোফাইল ছবিতে হিলারি ক্লিনটনের ছবি ব্যাবহার করলেও আসলে তিনি বাংলাদেশের বিএনপির একজন সমর্থক।
জাসদের বক্তব্য
১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বরের অভ্যুত্থানের অন্যতম কুশীলব ছিল যে রাজনৈতিক দলটি তার নাম জাসদ। সেই দলের এখনকার প্রধান নেতা ও সরকারের তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু আজ এক আলোচনা অনুষ্ঠানে বলেছেন, "বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর ক্ষমতালোভী উচ্চাভিলাষী অফিসাররা ক্ষমতা দখলের জন্য উন্মত্ত হয়ে তাদের অধীনস্থ ইউনিটগুলোকে পরস্পরের বিরুদ্ধে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছিল। এক ইউনিটের সিপাহীদের আরেক ইউনিটের সিপাহীদের খুন করতে উস্কানি দিচ্ছিল। উচ্চাভিলাষী অফিসারদের ক্ষমতার জন্য উন্মত্তা সিপাহীদের বিক্ষুব্ধ করেছিল। বিক্ষুব্ধ সিপাহীরা অফিসারদের বিরুদ্ধে বিচ্ছিন্ন-বিক্ষিপ্তভাবে বিদ্রোহের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এরকম উত্তপ্ত ও অনিশ্চিত পরিস্থিতিতে বিদ্রোহীরা সিপাহীরা বিচ্ছিন্ন-বিক্ষিপ্তভাবে কোনও দুর্ঘটনা যেন না ঘটিয়ে ফেলে তা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য জাসদ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নিয়ে বিদ্রোহী সিপাহীদের পাশে দাঁড়ায়-কর্নেল তাহের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিদ্রোহী সিপাহীদের ঐক্যবদ্ধ করে তাদের বিদ্রোহকে শান্তিপূর্ণ পথে পরিচালিত করেন"।
তথ্যসূত্র: জাসদ থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তি
সমাবেশ নিয়ে শংকা
৭ই নভেম্বর উপলক্ষে এর পরদিন, অর্থাৎ আগামীকাল ঢাকায় একটি বড় সমাবেশ করার ইচ্ছে বিএনপির। এ নিয়ে কথাবার্তা চলছে অনেকদিন ধরেই। তারা চেয়েছিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশকে করবে। কিন্তু পুলিশের অনুমতির প্রশ্নে সেটা শেষ পর্যন্ত ভেস্তে যায়। পরে বিএনপি ঠিক করে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সমাবেশ করবে এবং এজন্যও পুলিশের কাছে অনুমতি চেয়ে একটি আবেদন তারা করেছে। কিন্তু ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন বিবিসি বাংলার মীর সাব্বিরকে বলেছেন, ঢাকার মধ্যে যেকোন জায়গায় যে কাউকে সমাবেশ করতে সিটি কর্পোরেশনের অনুমতি লাগবে। কিন্তু বিএনপি সেরকম কোন অনুমতি চায়নি। অবশ্য তারা একটি চিঠি দিয়েছে, যেটাকে বলা হচ্ছে ‘অবহিতকরণ পত্র’।
সরকারের প্রতি বিএনপির মহাসচিব
খালেদা জিয়ার টুইট