নিজের প্রাণদণ্ড কার্যকর করতে বলেছিলেন যে বন্দী

ছবির উৎস, রয়টার্স
প্রতিবেশীকে খুন তরার অপরাধে বার্নি ফুলারের প্রাণদণ্ড হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে প্রাণদণ্ডে দণ্ডিত এক বন্দী নিজে দণ্ডের পক্ষে মতামত দেয়ার পর প্রাণঘাতী ইনজেকশন দিয়ে তার দণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
বার্নি ফুলার নামে এই ব্যক্তি ২০০৩ সালে তার প্রতিবেশী এক পরিবারের স্বামী স্ত্রীকে গুলি করে হত্যা করেন এবং পরে আদালতে দোষ স্বীকার করেন।
দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়া শেষে তিনি তার পক্ষের কৌঁসুলিকে আপিল করতে বারণ করেন।
তিনি বলেন, তাকে যদি প্রাণদণ্ড দেয়া হয়েই থাকে, তাহলে সেটা কার্যকর করতে কেন দেরি করা হবে?
আদালতকে তিনি বলেন ''আমি চলে যেতে চাই।''
আদালত অবশ্য পরে রায় দেয় যে নিজের মৃত্যুর পক্ষে মতামত দিলেও তিনি মানসিকভাবে সুস্থই আছেন।
টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের শহর হিউস্টন থেকে প্রায় ১০০মাইল উত্তরে লাভলেডি নামে এক গ্রামের বাসিন্দা বার্নি ফুলার ও তার প্রতিবেশী নেথান কোপল্যান্ডের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিবাদ ছিল।
তের বছর আগে একদিন সেই বিবাদ রক্তক্ষয়ী বন্দুক যুদ্ধে রূপ নেয়।
মি. ফুলার তার প্রতিবেশীর বাড়ির ওপর ৬০ রাউন্ড গুলি ছোঁড়েন এবং লাথি দিয়ে দরোজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে মি. কোপল্যান্ড ও তার স্ত্রীকে হত্যা করেন।
চলতি বছর টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে প্রাণঘাতী ইনজেকশন দিয়ে দণ্ড কার্যকর করার এটাই সপ্তম ঘটনা।
সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয় এই রাজ্যে।
US death penalty: Proportion of Americans who support execution falls below 50% for the first time
The proportion of Americans who favour capital punishment for convicted murderers falls to 48% - the lowest level for four decades.
প্রধান খবর
চিঠিপত্র ও মতামত
এডিটার'স মেইলবক্স: মুশতাকের মৃত্যু আর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে প্রশ্ন
চলতি সপ্তাহে একটি খবর অনেককে নাড়া দিয়েছে, আর সেটা হল কারাগারে লেখক মুশতাক আহমেদের মৃত্যু।