লিবিয়ায় এক বাংলাদেশী 'পাচারকারী'কে আটকের খবর

ছবির উৎস, Facebook
অভিযুক্ত পাচারকারী সুজন। তার বাড়ী বাংলাদেশের নোয়াখালীতে বলে জানা যাচ্ছে।
ত্রিপলি থেকে বাংলাদেশের দূতাবাসের ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়ে জানানো হয়েছে, লিবিয়ার পুলিশ এক বাংলাদেশীকে গ্রেপ্তার করেছে, যে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ মানব পাচারের সাথে জড়িত।
তার শিকার মূলত বাংলাদেশীরা এবং এদেরকে লিবিয়ায় আটকে রেখে অতিরিক্ত অর্থও সে আদায় করতো বলে দূতাবাসের ফেসবুক পোস্টে বলা হচ্ছে।
সুজন নামে এই ব্যক্তিকে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ দূতাবাসের সহযোগিতায় ত্রিপলির পুলিশ গ্রেপ্তার করে।
এই অভিযুক্ত পাচারকারীর নাম উঠে আসে ত্রিপলি থেকে ১শ কিলোমিটার দূরবর্তী একটি বন্দীশালায় থাকা ৩৭ জন বাংলাদেশী অবৈধ অধিবাসীর সঙ্গে কথাবার্তা বলার মাধ্যমে।
চলতি মাসের গোড়ার দিকে লিবিয়া থেকে ভূমধ্যসাগর হয়ে ইতালি যাবার সময় তিনশ অবৈধ অভিবাসীকে আটক করে লিবিয়ার কর্তৃপক্ষ।
ছবির উৎস, Facebook
এরা সবাই বাংলাদেশী। অবৈধপথে লিবিয়া হয়ে সমুদ্রপথে ইটালি যাবার সময় আটক হয়েছেন। এরা অভিযুক্ত সুজনকে তাদের পাচারকারী হিসেবে শনাক্ত করেছেন।
এদের মধ্যে এই ৩৭ জন বাংলাদেশীও রয়েছে।
গত ৮ই নভেম্বর আরেক ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে আটক ওই বাংলাদেশীদের খবরও জানিয়েছিল ত্রিপলির বাংলাদেশ দূতাবাস।
তারা সেসময় আটককৃতদের একটি ছবি প্রকাশ করেছিল, যেখানে দেখা যায়, সবার মাথা ন্যাড়া।
ওই ফেসবুক পোস্টে দূতাবাস এই বাংলাদেশীদের সব ধরণের সহায়তা করবারও প্রতিশ্রুতি দেয়।
প্রধান খবর
চিঠিপত্র ও মতামত
এডিটার'স মেইলবক্স: বাক স্বাধীনতা, জিয়ার খেতাব আর ভ্যাক্সিন নিয়ে প্রশ্ন
লেখক অভিজিৎ রায় হত্যা মামলার রায় হবার পর, অনেকের মনেই প্রশ্ন জেগেছে, এই রায়ের মাধ্যমে কি বাংলাদেশে মুক্তচিন্তা এবং বাক স্বাধীনতার ক্ষেত্র শক্তিশালী হবে?