চীনই কি হবে বিশ্ব ফুটবলে ভবিষ্যতের পরাশক্তি?
বড় বড় বিদেশী ফুটবল তারকাদের কিনে নেবার জন্য অবিশ্বাস্য অংকের টাকা খরচ করছে চীনা ক্লাবগুলো।
দিদিয়ার দ্রগবা তো আেই চীনে খেলেছেন, এবার চেলসির তারকা অস্কারকে ৬ কোটি পাউন্ডে কিনে নিয়েছে সাংহাইয়ের একটি ক্লাব।
সাংহাই এসআইপিজি ক্লাবে তার বেতন হবে প্রতি সপ্তাহে চার লাখ পাউন্ড।
ফুটবলের দুনিয়ায় এটা হবে কোন ফুটবলারের জন্য তৃতীয় সর্বোচ্চ বেতন।
ছবির উৎস, Shaun Botterill
অস্কার বেতন পাবেন সপ্তাহে চার লাখ পাউন্ড
চীনা ক্লাবগুলো এখন বিশ্বের বড় বড় তারকাদের কিনতে বিপুল টাকা খরচ করছে। এদের পুরোভাগে আছে সাংহাই এসআইপিজি, জিয়াংশু সানিং, গুয়াংজু এভারগ্যান্ড টাওবাও, আর সাংহাই শেনহুয়া।
বলা হচ্ছে আরো অনেক তারকাই এর পর চীনে যাবেন।
ছবির উৎস, AFP
এর আগে চীনে ক্লাব ফুটবল খেলেছেন দিদিয়ার দ্রগবা
এখন জোর গুজব: ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, ও ম্যানচেস্টার সিটির সাবেক তারকা কার্লোস টেভেজ সপ্তাহে ৬ লাখ পাউন্ডেরও বেশি বেতনে সাংহাই শেনহুয়ায় খেলতে যাচ্ছেন।
প্যারিস সঁ-জারমেইনের এডিনসন কাভানি যাচ্ছেন তিয়ানজিন কোয়ানজিন ক্লাবে - যার বছরে বেতন হবে প্রায় এক কোটি ৭০ লাখ পাউন্ড।
ফুটবল দুনিয়ার সবাই এখন বিস্মিত চোখে দেখছেন খেলোয়াড় কেনাবেচার বাজারে চীনা ক্লাবগুলো কিভাবে সবাইকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে ।
তাহলে কি চীনই হতে যাচ্ছে ফুটবলে আগামি দিনের নতুন পরাশক্তি - অন্তত অর্থনৈতিকভাবে ? এ নিয়ে এবারের মাঠে ময়দানেতে রয়েছে বিবিসির রিচার্ড কনওয়ের প্রতিবেদন।
ছবির উৎস, DIBYANGSHU SARKAR
বেন স্টোকস
ক্রিকেট কর্মকর্তারা কি ভারতের বিরুদ্ধে কঠোর হতে দ্বিধা করেন?
ভারত আর ইংল্যান্ডের মধ্যে টেস্ট সিরিজের দুটি ম্যাচে ইংলিশ বোলার বেন স্টোকস এবং জিমি এন্ডারসনের সাথে ভারতের বিরাট কোহলি এবং রবিচন্দ্রন অশ্বিনের ঝগড়ার পর বেন স্টোকসকে শাস্তিমূলক ডিমেরিট পয়েন্ট দেয়া হয়েছে।
এর পর তিনি ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, ক্রিকেটের আইনকানুন সবার ক্ষেত্রেই সমান ভাবে প্রয়োগ হওয়া উচিত। তিনি যদিও কারো নাম বলেন নি, কিন্তু তার ইঙ্গিত ছিল স্পষ্ট যে ভারতীয় খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিতে চান না কর্মকতারা।
সত্যিই তাই কিনা এটা বোধহয় কারো পক্ষেই বলা সম্ভব নয়, কিন্তু সম্প্রতি এমন অনেক ঘটনা ঘটেছে - যেগুলো নিয়ে অনেকেই আকারে ইঙ্গিতে এই একই অভিযোগ করেছেন।
এসব অভিযোগের কি কোন যথার্থতা আছে - নাকি ভারত ক্রিকেটের অর্থনৈতিক পরাশক্তি বলেই কেউ কেউ এসব ঘটনা ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করেন? এ নিয়ে কথা বলেছেন লন্ডনে ক্রীড়া বিশ্লেষক মিহির বোস।