রাজনৈতিক সংস্কার
- দুর্নীতি দমন কমিশন, গণমাধ্যম, বিচারবিভাগকে আরও শক্তিশালী করার প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
- কোরান সুন্নাহ বিরোধী কোন আইন করা হবে না।
- বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সংরক্ষণ ও মর্যাদা সমুন্নত রেখে প্রত্যেক নাগরিকের আইনের আশ্রয় ও সহায়তা লাভের সুযোগ অবারিত করা।
- প্রজাতন্ত্রের নির্বাহী ক্ষমতার ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতায় ভারসাম্য আনা
- নির্বাচন পরিচালনার জন্য একটি সরকার ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে যাতে ক্ষমতা কুক্ষিগতকরণের পুনরাবৃত্তি না ঘটে।
- একাধারে পরপর দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী না থাকার বিধান করা হবে।
- বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষকে সম্পৃক্ত করে ‘জাতীয় সংসদের উচ্চকক্ষ’ প্রতিষ্ঠা করা হবে। সংবিধানে ‘গণভোট’ ব্যবস্থা।
- সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদে সংশোধন করে শর্তসাপেক্ষে সংসদ সদস্যদের স্বাধীন মত প্রকাশের অধিকার নিশ্চিত করা হবে।
- সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদে সংশোধন করে শর্তসাপেক্ষে সংসদ সদস্যদের স্বাধীন মত প্রকাশের অধিকার নিশ্চিত করা হবে।
- দুই স্তরবিশিষ্ট সরকার কাঠামো- কেন্দ্রীয় এবং প্রাদেশিক সরকার।
- হরতাল-অবরোধসহ ‘ধ্বংসাত্মক’ এবং ‘স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করা।
- সাধারণ নির্বাচন বাদে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের জন্য ৩০টি আসন সংরক্ষিত করা হবে। সেক্ষেত্রে সংসদের মোট আসন সংখ্যা হবে ৩৮০।
- প্রধানমন্ত্রীকেন্দ্রিক ‘অগণতান্ত্রিক’ ক্ষমতা কাঠামোর সাংবিধানিক ভিত্তি পরিবর্তন করা।
- ধর্মকে রাষ্ট্র থেকে পৃথক করা। ধর্মকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার ও সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক প্রচারণা নিষিদ্ধ করা।
- নির্বাচনের সময় ‘রুটিন কাজ’-এর জন্য ‘নির্বাচনকালীন সরকার’-এর বিধান সংবিধানে সংযুক্ত করা।
- পেশাদার স্বশস্ত্র বাহিনীর পাশাপাশি দেশের স্বাধীনতা ও জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সক্ষম তরুণ-তরুণীকে সামরিক প্রশিক্ষণ প্রদান।
- ‘না’ ভোট প্রদানের বিধান চালু করা।
- সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বমূলক’ ব্যবস্থা চালু করা হবে।
- কুরআন-সুন্নাহ্ ও শরীয়াবিরোধী কোন আইন পাশ করা হবে না এবং বিদ্যমান কুরআন-সুন্নাহবিরোধী আইন সংশোধন করা হবে।