ডোনাল্ড ট্রাম্প

আমেরিকায় ট্রাম্প প্রশাসনের বিদায়ে খুশি ইরান। কারণ আশঙ্কা করা হয়েছিল যে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প হয়তো ইরানের ওপর সামরিক হামলা চালাতে পারেন। কিন্তু জো বাইডেন ক্ষমতায় আসার পর সেই ঝুঁকি কি চলে যাচ্ছে?

ক্ষমতার শেষ দিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কী করবেন তা নিয়ে নানা জল্পনা ও আলোচনা এখন আমেরিকার মিডিয়ায় ও জনগণের মুখে।

ক্ষমতা নিয়েই মুসলিম কিছু দেশের নাগরিকদের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারসহ দ্রুত কিছু সিদ্ধান্ত নেবেন জো বাইডেন, কিন্তু চীন বা ইরান ফ্রন্টে তাকে আটকাতে সাধ্যমত কাঁটা ছড়িয়ে গেছেন ট্রাম্পের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও।

নিরাপত্তা কড়াকড়ির আরোপ করা হয়েছে আমেরিকার বেশিরভাগ শহরের স্টেট হাউজগুলোতে। কিন্তু এরই মধ্যে ছোট ছোট গোষ্ঠীর উপস্থিতি দেখো গেছে, যাদের কেউ কেউ অস্ত্রধারী।

বাইডেনের অভিষেক অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ট্রাম্প সমর্থকরা ৫০টি রাজ্যের রাজধানীতে সশস্ত্র সমাবেশ করতে পারে বলে হুঁশিয়ারি করেছে এফবিআই। ওয়াশিংটন ডিসিতে মোতায়েন করা হয়েছে ন্যাশনাল গার্ড।

ওয়াশিংটন পোস্টের একজন ফটোগ্রাফার এই ব্যবসায়ীর হাতে ধরা কাগজপত্রের যে ছবি তুলেছেন, সেটি দেখে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেরকম আলোচনাই চলছে।

সামাজিক মাধ্যম কোম্পানিগুলো ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নিষিদ্ধ করার পর অনেককে ব্যাপারটা উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। তারা প্রশ্ন করছেন, সামাজিক মাধ্যম যদি এভাবে নিয়ন্ত্রকের ভুমিকা নিতে শুরু করে - তাহলে এর শেষ কোথায়?